শক্তি বাড়ায়: পিনাট বাটারে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও প্রোটিন আছে, যা শরীরকে দীর্ঘক্ষণ শক্তিশালী রাখে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: এতে থাকা মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
পেশী গঠনে সহায়তা করে: পিনাট বাটারে থাকা প্রোটিন পেশী গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
খনিজ উপাদান: এতে বিদ্যমান অল্ট্রা সুগারে প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান থাকে, যা দেহের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য রক্ষা করে।
ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের উৎস: পিনাট বাটারে ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ থাকে।
ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে: এতে থাকা ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং ক্ষুধা কমায়।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি: পিনাট বাটার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ও স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। এছাড়াও এতে রয়েছে ট্রিপটোফেন নামক এমন একটি উপাদান যা আমাদের মুড ভালো রাখে।